OrdinaryITPostAd

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন ও তার প্রতিকার কি



আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দর্শক,প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন ও তার প্রতিকার কি? আজ এই বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। সম্প্রতি বাংলাদেশে প্রাই ৮০ ভাগ মানুষের প্রস্রাবের 

প্রস্রাবে-জ্বালাপোড়া-হলে-কী-করবেন


প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়ে থাকে এবংএই প্রস্রাব ইনফেকশন বর্তমানে খুবই পরিচিত একটি রোগ। যথাসময়ে চিকিৎসা; নিলে এবং সঠিকভাবে এর নিয়ম কানুন মেনে চললে এই রোগ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়।

সূচিপত্রঃ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন তার প্রথমে সাধারণত পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু মূত্র তন্ত্রে প্রবেশ করে যার ফলে প্রসাব ইনফেকশন হয়ে থাকে প্রসাবের রাস্তায় এবং মন্ত্র নারীদের এসব জীবন ও মূত্র তন্ত্রের প্রবেশ করে ছোট থেকে বড় পর্যন্ত নারী-পুরুষ ভেদে প্রায় সবারই এই প্রসাব ইনফেকশন হয়ে থাকে বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই রোগের সম্ভাবনা বেশি হয় এর কারণ হচ্ছে নারীদের মূত্রনালী পুরুষদের মূত্রনালী তুলনায় এই দৈর্ঘ্য অনেকটা ছোট তাই ভীষণ বেশি হয়ে যায়। 

এছাড়াও এটি মূলত ব্যাকটেরিয়া মূত্রনালীদের প্রবেশ করে এজন্য মেয়েদের প্রসব ইনফেকশন বেশি হয়ে থাকে মেয়েদের শারীরিক গঠনগত কারণেই এই ঝুঁকিটা বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েদের অসুস্থতার পরিবেশে এবং অস্বাস্থ্যকর পানি ব্যবহারের কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। 

প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি সমস্যা হয় 

প্রসাবে ইনফেকশন হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে যেমন প্রসাবে জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা করা বমি হওয়া খাবারে অমনোযোগী হওয়া মাথায় যন্ত্রণা করা শরীর দুর্বল হয়ে যায় প্রসবের রং পরিবর্তন হওয়া এবং প্রসাব এর দুর্গন্ধ হওয়া এছাড়াও এই সংক্রমণটি কিডনি পর্যন্ত ছড়ালে শরীরের জ্বর আসে কোমর এবং পিঠে অত্যন্ত ব্যথা হয় ছাড়াও আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
 
বর্তমানে ছোট বড় সকলেরই হয়ে থাকে তাই এ সমস্ত সমস্যা যাতে না হয় সেদিকে সতর্ক থাকবেন সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সুতি কাপড় পরিধান করবেন আপনার সংক্রমণ যদি অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করবেন। 



ইনফেকশনের সাধারণ লক্ষণ

  • প্রস্রাব করার সময় প্রচন্ড ব্যথা ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়
  • ঘন ঘন প্রসাবের চাপ আসেঃ ঘন ঘন প্রসাবের চাপ আসে এবং অল্প অল্প করে প্রসাব হয়।
  • তলপেট ব্যথা করাঃ মুত্রাশয় প্রদাহের কারণে তলপেট ব্যথা করতে পারে
  • প্রসবের রং পরিবর্তন হওয়াঃ প্রসবের রং মেঘলা বা ঘোলাটে এছাড়া হলুদ হয় কিংবা ফেনা যুক্ত হয়ে থাকে।
  • প্রসাবে দুর্গন্ধ হওয়াঃ ইনফেকশনের কারণে স্বাভাবিক প্রসবের চেয়ে অস্বাভাবিক দুর্গন্ধ হয়।
  • প্রসাবে রক্ত যাওয়াঃ কিছু কিছু সময় ইনফেকশন এর মাত্রা যখন বেশি হয়ে যায় তখন পোশাকের সাথে রক্ত যেতে পারে
  • প্রসাবের জরুরীতাঃ প্রসব করার ইচ্ছা থাকলেও একটু কম পরিমাণে প্রসব হয়।
  • এছাড়াও প্রসাবের সংক্রমণ যদি কিডনি পর্যন্ত পৌঁছে যায় তাহলে শরীরে জ্বর বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা এবং অত্যন্ত পেটে যন্ত্রণা করবে।

মহিলাদের প্রসাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয়

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন এবং মহিলাদের প্রসাবের রাস্তায় জ্বালাপোড়া কেন হয় এটি বর্তমানে বাংলাদেশে বেশিরভাগ মেয়েদের এই প্রসবের ইনফেকশনের সমস্যাটা বিশেষ করে বেশি দেখা যায়। মহিলাদের প্রসবের রাস্তায় জ্বালাপোড়ার প্রধান কারণ হচ্ছে মূত্রনালীর সংক্রমণ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ছত্রাক বা প্যারাসাইটের সংক্রমণ এর কারণে প্রসাদ কারো ফেনাযুক্ত এবং প্রদাহ সৃষ্টি হতে  পারে। 

এছাড়াও মহিলাদের পোশাকের রাস্তায় লিউকেড়িয়া সাদাস্রাব এবং হরমোন ভারসাম্যহীনতা অথবা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং জীবন যাপন এই সংক্রমনের সমস্যা হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনার ওস্বাস্থ্যকর অভ্যাস যোনিপথে জ্বালাপোড়া ও ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে যার কারণে আপনার প্রসাব ইনফেকশন হয়ে থাকে। কিডনি মূত্রাশায় বা মুত্রনালীতে ব্যাকটেরিয়া জমা থাকার কারণে এই সংক্রমণটি বেশি হতে পারে। আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খান তাহলে প্রসাবে ইনফেকশন হয়ে জ্বালাপোড়া আরো বেশি হতে পারে। 

ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায়

প্রসবের জ্বালাপোড়া হলে কি করবেন ও ইউরিন ইনফেকশন দূর করার উপায় কি এই বিষয়গুলো আমাদের ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। ইউরিন ইনফেকশন দূর করার জন্য বেশি বেশি পানি পান করতে হবে এবং ডাবের পানি লেবু পানি গুড়ের শরবত ক্যানবেরি এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাবে প্রসবের চাপ আসলে সেটা আটকে না রেখে দ্রুত প্রসব করবেন। প্রসব করার পর সেটা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে ফেলবেন। চা কফি এবং বিভিন্ন মসলাযুক্ত খাবার থেকে এড়িয়ে চলবেন। এছাড়াও সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বজায় রাখুন। 

পায়খানা যাবার প্রসব করার পর সামনে এবং পিছনে ভালোভাবে পরিষ্কার করেন যাতে করে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে না পারে বেশি বেশি করে এবং শাক-সবজি ও ভিটামিন সি জাতীয় ফল খাবেন আপনার শরীরের যদি জ্বর আসে এবং অতিরিক্ত মাত্রায় সংক্রমণটি বেড়ে যায় তাহলে দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারে পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করুন। আপনার সমস্যা যদি খুব বেশি হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

প্রতিরোধ ও প্রতিকারের জন্য করণীয়

  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুনঃ প্রতিদিন দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করলে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বের হয়ে যাবে এবং সংক্রমণ অনেকটা কমে যাবে
  • ক্যানবেরি জুসঃ এই জুস নিয়মিত খেলে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা কমে যেতে পারে
  • ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারঃ লেবু কমরা মালটা ইত্যাদি ফল এবং বেশি বেশি শাকসবজি খাবার খাবেন
  • প্রসাবের চাপ ধরে রাখবেন না: প্রসবের চাপ আসলে দ্রুত টয়লেটে যান এবং পোশাক চেপে রাখবেন না
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা: প্রসাবের পর সঠিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা থাকবেন সামনে এবং পেছনে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেবেন
  • এন্টিবায়োটিক গ্রহণ: প্রসাবে ইনফেকশন হলে ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করবেন।

প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয় না

প্রসাবে জ্বালাপোড়া হলে কি করবেন ও প্রসাবে ইনফেকশন হলে কি খেতে হয় না তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো প্রস্রাবে ইনফেকশন হলে বিশেষ করে মিষ্টি চিনি যুক্ত খাবার খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন ছাড়া অ্যালকোহল চা কফি এ ধরনের খাবার খাবেন না কারণ এই সমস্ত খাবার আপনার মুত্র থলিতে জ্বালাতন করতে পারে এবং ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। খাবারের অতিরিক্ত মসলা জাতীয় সবজি রান্না করে খাবেন না এতে করে আপনার পেটে জ্বালাতন সৃষ্টি হতে।  

পারে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার শুধুমাত্র শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় না এটি ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।আর তাই আপনি নিয়মিত ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। ঘন ঘন প্রসাবে চাপ আসলে সেটা আটকে রাখবেন না এবং দ্রুত টয়লেটে গিয়ে প্রসব করবেন। আপনি যদি এটা না করেন তাহলে আপনার মূত্রথলীতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনের আরো বৃদ্ধি পেতে পারে যা পরবর্তীতে জটিল সমস্যার রূপ ধারণ করতে পারে। 

 ইউরিন ইনফেকশনের ঘরোয়া চিকিৎসা

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন এবং আপনার প্রসব ইনফেকশনের জন্য ঘরোয়া চিকিৎসা করতে পারেন যেমন লেবু পানি খেতে পারেন এছাড়া আখ এর শরবত খেতে পারেন প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে গ্লুকোজের পানি খেতে হবে ওসবের চাপ আসলে দ্রুত টয়লেটে যেতে হবে এবং আপনার পোশাকের পরিছন্নতা রাখতে হবে বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে নিয়মিত খাবার খেতে হবে এছাড়া আপনি রসুন খেতে পারেন কারণ এটি এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলীর জন্য খুবই পরিচিত একটি খাবার। 

এটি সংক্রমণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে খুব তাড়াতাড়ি লড়াই করতে পারে এছাড়াও আপনি দারুচিনি খেতে পারেন কারণ দারুচিনিতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান গুলো খুব সহজেই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে তবে সতর্ক থাকবেন নিজে নিজে ওষুধ গ্রহণ যদি করেন তাহলে আপনার সংক্রমণটি আরো বেশি হতে পারে এই সংক্রমণ যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

প্রস্রাবে-জ্বালাপোড়া-হলে-কী-করবেন


ইউরিন ইনফেকশনের ঔষধ

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন এই চিকিৎসার মূল ভিত্তি বা ওষুধ হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটি ক যেটি আপনার ইনফেকশন কে ভালো করতে পারে যেটি আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করা আপনার মোটেও ঠিক হবে না কারণ চিকিৎসার পরামর্শ ছাড়া আপনার ভুলের কারণে এই সংক্রমণটি আরো বেশি হয়ে আপনার কিডনি পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে এবং এটি আপনার স্বাস্থ্য সমস্যার গুরুতরক ক্ষতি হতে পারে তাই আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোন এন্টিবায়োটিক ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। 

আরও পড়ুনঃ শিশুর বাড়তি খাবারের গুরুত্ব

এছাড়াও আপনার যদি প্রসাবের অতিরিক্ত বেগ আসে তাহলে দ্রুত পুসক করে ফেলুন। যাতে করে আপনার সংক্রমণটি বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে না যায়। মোসাম্বি কমলালেবু মালটা বাতাবি লেবু আখের রস ইত্যাদি জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন যাতে করে আপনার সংক্রমণটি ভালো হয়ে যেতে পারে। প্রসাবের ইনফেকশনের কারণ ব্যাকটেরিয়ার উপর ভিত্তি করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক সেবন করুন। 

কেন ডাক্তার দেখানো জরুরী এবং কোন ডাক্তার দেখাবেন

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন এবংকেন ডাক্তার দেখানো জরুরী এবং কোন ডাক্তার দেখাবেন এর কারণ হচ্ছে আপনার প্রসাবে জ্বালাপোড়া অতিরিক্ত হতে পারে এছাড়াও আপনার মূত্রনালীর সংক্রমণ এর পেছনে অন্যান্য কারণেও থাকতে পারে আপনি যখন প্রসব করবেন তখন ওই সময় প্রসাবে জ্বালাপোড়া করলে আপনার পেটে ব্যথা করলে বমি বমি ভাব আসলে মাথায় যন্ত্রণা করলে খাবারে অরুচি থাকলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। 

কারণ একজন ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলো পরীক্ষা করে আপনার সঠিক রোগ নির্ণয় করতে পারবে এবং আপনাকে আপনার উপযুক্ত ওষুধ চিকিৎসা দিতে পারবেন যেমন অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্য কোন ধরনের চিকিৎসা। আপনার সংক্রমণের কারণে আপনি কোন ডাক্তার দেখাবেন সেটি হচ্ছে একজন জেনারেল ফিজিশিয়ান বা সাধারণ চিকিৎসক কিংবা ইউরোলোজিস্ট মূত্রথলি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন। একজন ইউরোলজিস্ট মূত্রথলি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখালে আপনার সঠিক রোগটি নির্ণয় করতে সক্ষম হবে এবং আপনাকে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। 

উপসংহার

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে কী করবেন ও তার প্রতিকার কি এই বিষয়টি হয়তো আপনাদের অনেকেই জানা নেই এই সংক্রমণটি বর্তমানে একটি কমন সমস্যা এতে ভয় পাবার কোন কারণ নেই বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসায় এ সংক্রমণ ভালো হয়ে যেতে পারে যদি আপনি নিজেকে সতর্ক রাখুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন। এছাড়াও বেশি বেশি করে পানি খাবেন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাবেন যাতে করে আপনার সংক্রমণকে আরো বেশি না হতে পারে।  

বর্তমানে ছোট বড় সকলেরই হয়ে থাকে তাই এ সমস্ত সমস্যা যাতে না হয় সেদিকে সতর্ক থাকবেন সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সুতি কাপড় পরিধান করবেন আপনার সংক্রমণ যদি অনেক বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করবেন। ওসবের জ্বালাপোড়া এই সমস্যাটি উপরিক্ত লেখার মধ্যে যদি কোন ভুলভ্রান্তি থেকে থাকে তাহলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমার এই দেয়া তথ্যগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট এবং সাবস্ক্রাইব করে আমার পাশে থাকবেন ধন্যবাদ। 

 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url